কাসীদা-ই-বুরদা
| Author: বাংলা ইসলামিক বুক | Date: Apr 20, 2015 | Time: 5:13 pm | Category: বাংলা ইসলামিক বই | No Comment
কাসীদা-ই-বুরদা কিতাবখানা ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
কুরআনের আয়াত ও হাদিসের বাণীর উপকারিতা আমরা সবাই জানি। তাই চলুন রেফারেন্স/প্রমান/সূত্র সহ কিছু কুরআনের আয়াত ও সহীহ হাদীস জেনে নেয়া যাক: নিচের কুরআনে আয়াত ও হাদিসের বাণীগুলো বিজয় থেকে ইউনিকোডে কনভার্ট করা। এজন্য বানানে কিছু ভূল-ভ্রান্তি থাকতে পারে বা আমার টাইপিং এ ও কিছু ভূল হতেই পারে। তাই মহান আল্লাহ-তালার কাছে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের এবাদত করে না,আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন সঙ্গত কারণ ব্যতীত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। আর যারা এসব কাজ করে তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। কিয়ামত দিবসে তাদের শাস্তি দ্বিগুন হবে এবং লাঞ্চিত অবস্থায় সেথায় তারা চিরকাল বসবাস করবে। কিন্তু তারা নয়, যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে।’’ (সূরা আল-ফোরকান:৬৮-৭০)
উল্লিখিত আয়াতে আল্লাহ তাআলা হত্যা করতে নিষেধ করেছেন। আর যারা হত্যা করে তাদের জন্য কঠিন শাস্তির কথা উলে−খ করেছেন। সুতরাং শরীয়ত অনুমোদিত কারণ ছাড়া মানুষ হত্যা করা কবীরা গুনাহ।
আল্লাহ বলেন:
কিন্তু শয়তানেরা কুফরী করে মানুষকে যাদু শিক্ষা দিত। (বাকারা:১০২)
আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসূলে কারীম সালল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন: ‘‘তোমরা সাতটি ধ্বংসাত্মক বিষয় থেকে বেচে থাকবে সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞাসা করলেন ইয়া রাসূলুল্লাহ ঐ ধ্বংসাত্মাক বিষয় গুলি কি? তিনি জবাবে বলেন
১- আল্লাহর সাথে শরিক করা,
২- যাদু করা,
৩- অন্যায় ভাবে কাউকে হত্যা করা যা আল্লাহ তাআলা হারাম করে দিয়েেেছন,
৪- সুদ খাওয়া,
৫-এতিমের সম্পদ
আত্মসাৎ করা,
৬- জিহাদের ময়দান থেকে পলায়ন করা,
৭- সতী সাধ্বী মুমিন মহিলাকে অপবাদ দেয়া। (বুখারী:২৫৬)
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন:
তাদের পর আসলো (অপদার্থ) বংশধর। তারা সালাত নষ্ট করল ও লালসার বশবর্তী হল, সুতরাং তারা অচিরেই কু-কর্মের শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে। কিন্তু তারা নয় যারা তওবা করেছে, ঈমান এনেছে ও নেক কাজ করেছে। (মারইয়াম ৫৯-৬০)
হাদীসে বর্ণিত রাসূল সালল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামএরশাদ করেন-
কোন মুমিন ব্যক্তি এবং শিরক ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য হল সালাত ত্যাগ করা।’’ (মুসলিম)
রাসূলুল্লাহ সালল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামইরশাদ করেন-
আমাদের ও তাদের মধ্যে পার্থক্য হল সালাত, যে তা পরিত্যাগ করল সে কাফের হয়ে গেল। (আহমাদ:২১৮৫৯)
Leave a Reply